Sunday, April 27, 2025

উজান ৵ বিংশতিতম সংখ্যা; ২০২৪

 

"উজান' বিংশতিতম সংখ্যা বেরিয়েছিল ৫ জানুয়ারি, ২০২৫-এমাস তিনেক হয়ে গেল। বছরে একটিই বেরোয়। বাংলাসাহিত্যের আধুনিকতার অগ্রদূত মাইকেল মধুসূদন দত্তের এবারে জন্মের দুশো বছর সেই কথা ভেবে এবারে কাগজের বিষয় করা হয়েছিল "মাইকেল ও মহাকাব্য' সবিতা দেবনাথ, নন্দিতা মুখার্জিকে সঙ্গে নিয়ে গঠিত সম্পাদক মণ্ডলীর এবারের মুখ্য সম্পাদক ছিলেন সুশান্ত কর সঙ্গে অতিথি সম্পাদক হয়ে যোগ দেন কবি ও সাহিত্য-তাত্ত্বিক, আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য অধ্যাপক তপোধীর ভট্টাচার্য ও লেখক-গবেষক, আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের বর্তমান প্রধান অধ্যাপক দেবাশিস ভট্টাচার্য অধ্যাপক দিলীপ কুমার বসু, অধ্যাপক নন্দিতা বসু, অধ্যাপক উদয়চাঁদ দাশ, মোহাম্মদ সাদিক,অধ্যাপক সুমন ঘোষ, অমিতাভ দেবচৌধুরী, সপ্তর্ষি বিশ্বাস, শম্পা রায়, পাপড়ি ভট্টাচার্য প্রমুখ উনিশজনে লিখেছেন প্রবন্ধ গৌতম চৌধুরী, সঞ্জয় চক্রবর্তী, স্বর্ণালি বিশ্বাস, সুজিত দাশ, সুমন পটারী, সুতপা চক্রবর্তী, শ্রীতন্বী চক্রবর্তী, তন্ময় বীর প্রমুখ ত্রিশের বেশি কবি কবিতা লিখেছেন অনুবাদে রয়েছেন দুজন অসমিয়া কবি স্নেহাঙ্কর চক্রবর্তী ও কমল শর্মা এবং স্বপ্না ভট্টাচার্য, মিথিলেশ ভট্টাচার্য, শ্যামল ভট্টাচার্য, রণবীর পুরকায়স্থ, মলয় কান্তি দে প্রমুখ নজনের ছোটোগল্পে সংখ্যাটি সেজে উঠেছে মেঘনাদবধ কাব্যের রামের সেনা শিবিরের পথ অতিক্রম করে প্রমীলার যুদ্ধাভিযানের কথা মনে রেখে প্রচ্ছদ এঁকে দিয়েছেন ত্রিদিব দত্তভেতরের অলঙ্করণের ছবি এঁকে দিয়েছেন অর্ঘ্য বিশ্বাস পৌষালি কর

কিছু দেরিতে কাঠের নৌকাতে চড়ল। এবং এই আন্তর্জাল প্রতিলিপিটি মুদ্রক সুমন দে রঙিন করে দিয়েছেন।



 

আগের পাঁচটি  সংখ্যাও "কাঠের নৌকাতে' চড়েছিল। এখানে ক্লিক করে পড়তে পারেন।

 এবারে চড়ছে বিংশতিতম সংখ্যা...আপনি এখানেই পত্রিকাটি পুরো পড়তে পারেন। বোতাম টিপে বড় করে পর্দা জুড়ে পড়তে পারবেন। যেটি আপনার সুবিধে।অবসরে পড়বার জন্যে নামিয়ে নিতেও পারেন।মোবাইলে পড়তে হলে আপনার দরকার পড়তে পারে ১) ব্লগার্সএবং ২) স্ক্রাইবড সেগুলো গোগোল প্লেস্টোর্স থেকে নামিয়ে নিলে সুবিধে।

 

উজান ৵ বিংশতিতম সংখ্যা; ২০২৪ by Sushanta Kar on Scribd

Saturday, March 29, 2025

আউল ৸ শারদীয় ১৪৩১ ৸ আত্মপ্রকাশ সংখ্যা


‘আউল’ অসমের শিলচরের থেকে প্রকাশিত একটি নতুন বাংলা সাময়িক পত্রিকা। শীতলাং পাবলিকেশন থেকে কবি মোহাজির হুশেইন চৌধুরী এর প্রকাশক। সম্পাদক আশু চৌধুরীরাজেশ শর্মা। কলকাতার শরৎ ইম্প্রেশন প্রাইভেট লিমিটেডে মুদ্রিত কাজটি একটি বাণিজ্যিক প্রয়াস। প্রকাশক কবি মোহাজির হুশেইন চৌধুরী একে কাঠের নৌকাতে চড়ানো সম্ভব করেছেন। বর্তমান সংখ্যাটি ১৪৩১-এর শারদীয় সংখ্যা। দুখানা প্রবন্ধ, আটখানা ছোটো গল্প, বাইশটি কবিতা ছাড়াও বিচিত্র বিষয়ের প্রবন্ধে সাজানো হয়েছে। এর মধ্যে চলচ্চিত্র ও গ্রন্থ সমালোচনাও রয়েছে। বিস্তৃত নাম-পত্রেই পেয়ে যাবেন । প্রকাশ যদিও অসম থেকে—লেখক তালিকাতে অসমের প্রধান্য থাকলেও আছেন বাকি ভারত এবং বাংলাদেশ থেকেও। শীতলাং পাবলিকেশন বেশ কিছু বই প্রকাশের উদ্যোগও নিয়েছে। কাগজটিতে সেই সংবাদও মিলবেন।

অত্যন্ত সু-অলঙ্কৃত এবং সু-মুদ্রিত প্রায় দেড়শত পৃষ্ঠার কাগজটির মূল্য মাত্র ২৫০টাকা। যদিও এখানে পুরোটাই পড়া যাবে এখন। নিচের বোতাম টিপে বড় করে পর্দা জুড়ে পড়তে পারবেন। যেটি আপনার সুবিধে।অবসরে পড়বার জন্যে নামিয়ে নিতেও পারেন।মোবাইলে পড়তে হলে আপনার দরকার পড়তে পারে ১) ব্লগার্সএবং ২) স্ক্রাইবড সেগুলো গোগোল প্লেস্টোর্স থেকে নামিয়ে নিলে সুবিধে।

 

আউল ৸ শারদীয় ১৪৩১ ৸ আত্মপ্রকাশ সংখ্যা by Sushanta Kar on Scribd

Monday, March 24, 2025

কর্মশালা ৵ ৩২ বছর ৵ ৩য় সংখ্যা ৷৷ বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ, শিলঙের মুখপত্র ৷৷

 


"কর্মশালা' ৩২ বছর ৩য় সংখ্যা কাঠের নৌকাতে চড়ল। শতাব্দী পার করেও তিনটি দশক পার করতে চলেছে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ। পূর্বোত্তরে এর একটিই শাখা এখনও সজীব আছে। আর সেটি ঔপনিবেশিক অসমের রাজধানী শিলঙে। দেড় দশক পরে এই শাখারও শতবর্ষ আসছে। এর মুখপত্র "কর্মশালা'-র বয়স ত্রিশ বছর অতিক্রম করেছে। লোকে বলেন, লিটল ম্যাগাজিনের কাজ সাহিত্যের আন্দোলন গড়ে তোলা, নতুন লেখন ধরণ গড়ে তোলা, নতুন লেখক গড়ে তোলা। এমন এক সংগঠনের মুখপত্রকে অনেকে লিটল ম্যাগাজিন বলে মানতে নারাজ। কিন্তু মেঘালয়ে তথা রাজধানী শহরে যদি বাংলা ভাষা ও সাহিত্য চর্চার প্রদীপটি কোনও সংগঠন ধরে রেখেছেতবে এই বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ এবং এর মুখপত্র কর্মশালা

          পূর্বোত্তরের কেউ একে "লিটল ম্যাগাজিন না' বলে ধরেন না। এরা নিজেরাই লিটল ম্যাগাজিন সম্মেলন একাধিকবার আয়োজন করেছিলেন। এই অব্দি আটটি সম্মেলনে নিজেরা প্রতিনিধিত্বও করেছেন সগৌরবে। কাগজটি যারাই পড়েছেন, জানবেনএরা ভাষা সাহিত্য অনুশীলন অনুসন্ধানে হালকা কিছু করেন না। বহু কষ্ট করে প্রতিকুল পরিবেশে বের করেন।

৫৬ পৃষ্ঠার এই ছোট্ট কাগজে এরা গল্প কবিতা এবং চিন্তা সমৃদ্ধ প্রবন্ধে সাজিয়েছেন। যাঁরা লিখেছেন, তাঁদের নাম রইল একত্রে এখানে।  এবং অন্যান্য তথ্য


পরিষদের পক্ষে কাগজটি প্রকাশ করেন সাধারণ সম্পাদক ধনঞ্জয় চক্রবর্তী

           এর আগেচারটি সংখ্যা এসেছিলএবারে আরও একটি সংখ্যা কাঠের নৌকাতে আসছে। ৩২ বছর, ৩য় সংখ্যা। আর সেটি সম্ভব করেছেন এর সম্পাদক কাশীনাথচক্রবর্তী(শঙ্কু) 

         আপনি কম্পিউটারের পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পারেন। নামিয়ে নিয়ে অবসরে পড়তে পারেন। যারা মোবাইলে পড়ছেন তাদের হয়তো দুটো এপ্স দরকার পড়তে পারে। ১) ব্লগার্স, ২) স্ক্রাইবড নাম দুটিতে ক্লিক করে প্রাসঙ্গিক লিঙ্কে পৌঁছান। নামিয়ে নিন। আর একে একে পড়তে থাকুন

 

কর্মশালা ৵ ৩২ বছর ৵ ৩য় সংখ্যা ৷৷ by Sushanta Kar on Scribd

Related Posts with Thumbnails