Friday, October 30, 2020

গেরিলা ৷৷ ৩০ বছর আগের কিছু পুরোনো সংখ্যা

 


 ব্বুই দশকের শুরুতে ত্রিপুরার আগরতলা থেকে বেরুনো ছোট কাগজ গেরিলা’  সম্পর্কে সেলিম মুস্তফা লিখেছেন এই কথাগুলো...👉

আজ থেকে ৩০ বছর আগের কথা ।

১৯৮৮ সালের শেষ দিকে আমি আগরতলায় বদলি হই । কবি অরুণ বণিকের সঙ্গে আগেরই পরিচয় । ১৯৯০ এর শুরুতে গেরিলানামে একটা ছোটো কাগজ করার সিদ্ধান্ত নিই আমরা । এ কাজে আমাদের সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা করেন অক্ষর পাবলিকেশনের শুভব্রত দেব,  আমাদের রতু । প্রেসে নানা কাজে ব্যবহৃত একটু ভারী কাগজের ছাঁট, মানে ৫ বা ৬ ইঞ্চি মাপের লম্বা ফালি বেরুত ঐ কাগজটাতেই আমরা পত্রিকা করবো সিদ্ধান্ত নিই । রতু সে কাগজগুলো আমাদের জন্য রেখে দিত আর জরুরি কাজ ফেলে রেখে হলেও আমাদের আবদার মেটাত গেরিলা দ্রুত ছেপে দিয়ে । তাকে আমার কৃতজ্ঞতা জানাই ।

আজ বই ঘাঁটতে গিয়ে সহসাই পেয়ে যাই সে কাগজের দুটো সংখ্যা । গতকালই একজন কোলকাতা থেকে এই কাগজ চাইছিলেন হাংরি-সাহিত্যের ওপর তাঁর গবেষণার জন্য । আসলে সব কাগজই আমার ঘরে উঁই-এর পেটে গেছে । তবে আগরতলায় হয়তো অনেকের কাছেই এই কাগজের বিভিন্ন সংখ্যা এখনো রয়ে গেছে । এই কাগজের কথা সেই ইন্টারনেটহীন সময়েই সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে !


 
 

এখানে যে সংখ্যা দুটো পেলাম সেগুলোর একটা হলো ১৪-১৭ নং নভেম্বর ১৯৯০ থেকে ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ । অপরটা ১৮-২০ নং সংখ্যা, ১৯৯১-এর মার্চ থেকে মে । সম্পাদক অরুণ বণিক ।

অঙ্কুর দেববর্মা নামে আমাদের (অরুণের বন্ধু ব্যক্তি, পরে আমারও) এক বন্ধু ছিলেন, যিনি শচীন কর্তার সম্পর্কিত ভাই সম্ভবত । তিনি খুব সুন্দর গাইতে পারতেন কর্তার গানগুলো । আর এই লোভেই তাঁর বাড়িতে আমরা প্রায়ই যেতাম । তাঁর কিশোর ছেলে শান্তনু ছবি আঁকতো । গেরিলার ১৮-১৭ নং সংখ্যার প্রচ্ছদ তাই কুমার শান্তনু করে দেয় । এর পরের ১৮-২০ নং সংখ্যার প্রচ্ছদ করে দেন কবি ও চিত্রশিল্পী শ্রীমতী সুভদ্রা সিংহ ।


 📖📖📖📖📖📖📖📖📖📖📖📖📖📖📖📖📲📲📲📲📲

               আপনি কম্পিউটারের পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পারেন। নামিয়ে নিয়ে অবসরে পড়তে পারেন। যারা মোবাইলে পড়ছেন তাদের হয়তো দুটো এপ্স দরকার পড়তে পারে। ১) ব্লগার্স, ২) স্ক্রাইবড। নাম দুটিতে ক্লিক করে প্রাসঙ্গিক লিঙ্কে পৌঁছান। নামিয়ে নিন। আর একে একে পড়তে থাকুন।

 

গেরিলা ৷৷ ১৪-১৭ by Sushanta Kar on Scribd

গেরিলা ৷৷ ১৮-২০ by Sushanta Kar on Scribd

পাখি সব করে রবঃ ৮৩ ও ৮৪ সংখ্যা




 


প্রতিমাসে নিয়ম করে বেরোচ্ছে  কবিতার এই চটি পত্রিকা "পাখি সব করে রব'।  ত্রিপুরার ধর্মনগর থেকে । পীযুষ কান্তি দাশ বিশ্বাসের সম্পাদনাতে। অসম -ত্রিপুরার নবীন ও প্রবীণ  কবিদের কবিতা নিয়ে সেজে উঠে। কখনো বা ঠাই পায় প্রতিবেশী ভাষাগুলোর কবিতাও, কিংবা সেগুলোর বাংলা অনুবাদ।  কখনো বা ছোট্ট দুই একটি গদ্যও। সব চাইতে আকর্ষণীয় বোধ করি ছোট্ট মাপা আয়তনের ভারবহ সম্পাদকীয়।  এই দুই সংখ্যার সম্পাদকীয় স্রষ্টা পাঠক দর্শক নিয়ে সম্পাদকীয় চিন্তা ঠাই পেয়েছে। প্রথমটিতে স্রষ্টা পাঠকের সম্পর্ক নিয়ে কথা বলেছেন, দ্বিতীয়টিতে স্রষ্টার সার্বভৌম উচ্চারণের সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। সেপ্টেম্বর এবং অক্টোবর,  ২০২০  সংখ্যা, তথা ৭ম বর্ষ, ১১শ, ১২শ সংখ্যা একত্রে রইল। আরো স্পষ্ট করলে পত্রিকার ৮৩ ও ৮৪ সংখ্যা।   প্রথমটিতে ২২ জন, দ্বিতীয়টি এবারে আকারে দ্বিগুণ , ৩২জন নবীন প্রবীণের কবিতাতে সেজে উঠেছে। সেই সঙ্গে দ্বিতীয়টিতে রয়েছে একটি মুক্ত গদ্য।  

 

 


 ত্রিপুরার অন্যতম প্রধান কবি তথা ঈশানের পুঞ্জমেঘের অন্যতম এডমিন সেলিম মোস্তফা এগুলো  দিলেন  "কাঠের নৌকো'র জন্যে। সম্পাদক পীযুষকান্তি দাশ বিশ্বাসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইলে এখানে দেখুনঃ

আপনি কম্পিউটারের পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পারেন। নামিয়ে নিয়ে অবসরে পড়তে পারেন। যারা মোবাইলে পড়ছেন তাদের হয়তো দুটো এপ্স দরকার পড়তে পারে। ১) ব্লগার্স, ২) স্ক্রাইবড। নাম দুটিতে ক্লিক করে প্রাসঙ্গিক লিঙ্কে পৌঁছান। নামিয়ে নিন। আর একে একে পড়তে থাকুন।


পাখি সব করে রবঃ ৮৩ by Sushanta Kar on Scribd

পাখি সব করে রবঃ ৮৪ by Sushanta Kar on Scribd

মেঘ ও রৌদ্র ৵দেবাশিস তরফদার


 সত্তর দশকের শেষ বা আশির দশকের শুরুতে পূর্বোত্তরে বাংলা কবিতার  কবি হিসেবে যাঁরা আত্মপ্রকাশ করেন দেবাশিস তরফদার সত্তর দশকের শেষ বা আশির দশকের শুরুতে পূর্বোত্তরে বাংলা কবিতার কবি হিসেবে যাঁরা আত্মপ্রকাশ করেন দেবাশিস তরফদার তাঁদের অন্যতম জ্যৈষ্ঠজন । ‘মেঘ ও রৌদ্র’ তাঁর উল্লেখ যোগ্য একটি কাব্যগ্রন্থ । ৮৪ পৃষ্ঠার এই বইটি প্রকাশিত হয়েছিল ২০০৩-এ। মূল্য ছিল মাত্র ২৮ টাকা। প্রকাশ করেছিলেন কলকাতার অনুবর্তন প্রকাশনী। ঈশানের পুঞ্জমেঘ পরিবারের সদস্য অভিজিৎ লাহিড়ির সৌজন্যে কাঠের নৌকাতে চড়ল।


       তাঁর জন্ম আসামের শিলচরে১৯৫৮ সালে। পড়াশোনা শিলচর ও গৌহাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের। জীবনের প্রথম ৩৪ বছর কেটেছে উত্তরপূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন শহরে। কর্মসূত্রে কলকাতা, কটক, ও মুম্বাইতে ছিলেন দীর্ঘদিন। ২০১২ সালে স্বেচ্ছা-অবসরের পর পূর্ণ সময় লেখালিখিতে নিয়োজিত। ১৪টি কাব‍্যগ্রন্থ ছাড়াও লিখেছেন তিনটি উপন‍্যাস, ২ টি কিশোর উপন‍্যাস। অনুবাদ করেছেন গ‍্যেটে, ভিক্তর উগো, লি পো, ইস্টারিন কিরের কবিতা, বাশো ও জাপানি হাইকু কবিতা। প্রকাশিত হয়েছে জেমস জয়েসের ইউলিসিস, কমলকুমার ও বঙ্কিমচন্দ্রের ওপর গদ‍্য সংকলন। ২০১২ থেকে সম্পাদনা করেছেন "অনুবর্তন’। তার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়েছে আসামের সাত কবির কবিতা সংকলন "আলো হাওয়া রৌদ্রের ঋণ’। ২০১২ থেকে পাকাপাকি কলকাতার বাসিন্দা‌।


    দেবাশিস তরফদারের অনেকগুলো গদ্য-পদ্যরচনা অনলাইন Boighar.in এ পাবেন ।

আপনি কম্পিউটারের পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পারেন। নামিয়ে নিয়ে অবসরে পড়তে পারেন। যারা মোবাইলে পড়ছেন তাদের হয়তো দুটো এপ্স দরকার পড়তে পারে। ১) ব্লগার্স, ২) স্ক্রাইবড। নাম দুটিতে ক্লিক করে প্রাসঙ্গিক লিঙ্কে পৌঁছান। নামিয়ে নিন। আর একে একে পড়তে থাকুন। 


মেঘ ও রৌদ্র ৵দেবাশিস তরফদার by Sushanta Kar

পুনরাবৃত্ত ৵ দেবাশিস তরফদার




ত্তর দশকের শেষ বা আশির দশকের শুরুতে পূর্বোত্তরে বাংলা কবিতার  কবি হিসেবে যাঁরা আত্মপ্রকাশ করেন দেবাশিস তরফদার তাঁদের অন্যতম জ্যৈষ্ঠজন । ‘পুনরাবৃত্ত’ তাঁর উল্লেখ যোগ্য একটি কাব্যগ্রন্থ ।  ৭৯ পৃষ্ঠার এই বইটি প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৯৯-তে। মূল্য ছিল মাত্র ২২ টাকা।  প্রকাশ করেছিলেন কলকাতার অনুবর্তন প্রকাশনী। ঈশানের পুঞ্জমেঘ পরিবারের সদস্য অভিজিৎ লাহিড়ির সৌজন্যে কাঠের নৌকাতে চড়ল।


       তাঁর জন্ম আসামের শিলচরে১৯৫৮ সালে। পড়াশোনা শিলচর ও গৌহাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের। জীবনের প্রথম ৩৪ বছর কেটেছে উত্তরপূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন শহরে। কর্মসূত্রে কলকাতা, কটক, ও মুম্বাইতে ছিলেন দীর্ঘদিন। ২০১২ সালে স্বেচ্ছা-অবসরের পর পূর্ণ সময় লেখালিখিতে নিয়োজিত। ১৪টি কাব‍্যগ্রন্থ ছাড়াও লিখেছেন তিনটি উপন‍্যাস, ২ টি কিশোর উপন‍্যাস। অনুবাদ করেছেন গ‍্যেটে, ভিক্তর উগো, লি পো, ইস্টারিন কিরের কবিতা, বাশো ও জাপানি হাইকু কবিতা। প্রকাশিত হয়েছে জেমস জয়েসের ইউলিসিস, কমলকুমার ও বঙ্কিমচন্দ্রের ওপর গদ‍্য সংকলন। ২০১২ থেকে সম্পাদনা করেছেন "অনুবর্তন’। তার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়েছে আসামের সাত কবির কবিতা সংকলন "আলো হাওয়া রৌদ্রের ঋণ’। ২০১২ থেকে পাকাপাকি কলকাতার বাসিন্দা‌।
    দেবাশিস তরফদারের অনেকগুলো গদ্য-পদ্যরচনা অনলাইন Boighar.in এ পাবেন ।


আপনি কম্পিউটারের পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পারেন। নামিয়ে নিয়ে অবসরে পড়তে পারেন। যারা মোবাইলে পড়ছেন তাদের হয়তো দুটো এপ্স দরকার পড়তে পারে। ১) ব্লগার্স, ২) স্ক্রাইবড। নাম দুটিতে ক্লিক করে প্রাসঙ্গিক লিঙ্কে পৌঁছান। নামিয়ে নিন। আর একে একে পড়তে থাকুন। 


পুনরাবৃত্ত ৵ দেবাশিস তরফদার by Sushanta Kar

Saturday, October 24, 2020

প্রতাপ : দ্বাদশ সংখ্যা, অক্টোবর, ২০২০


 


প্রতাপবেরোয় শিলচর থেকে শৈলেন দাসের সম্পাদনাতে। এর আগেও ছটি সংখ্যা চড়েছিল কাঠের নৌকাতে। এবারেরটি ১শ সংখ্যা। বলতে পারেন শারদ সংখ্যা।। 

 



 

     ৩২জন কবির কবিতা,একটি অনুগল্প এবং একটি ছোট্ট প্রবন্ধ দিয়ে সংখ্যাটি সাজিয়েছেন শৈলেন। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে।  আপনারা কম্প্যুটার বা মোবাইলের পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পারেন। নামিয়ে নিয়ে পরেও পড়তে পারেন। সেই জন্যে ব্লগার বা স্ক্রাইবড এপের দরকার পড়তে পারে, মোবাইলে পড়তে। সে দুটিও নামিয়ে নিতে পারেন।

 

প্রতাপ দ্বাদশ সংখ্যা by Sailen Das

Tuesday, October 13, 2020

দাহ্য মাধুকরী ৷৷ সপ্তর্ষি বিশ্বাস


 


দাহ্য মাধুকরী’ সপ্তর্ষি বিশ্বাসের পঞ্চম গ্রন্থ। কবিতার বই। এর আগে চারটি বই কাঠেরনৌকাতে চড়েছিল। এর মধ্যে চতুর্থ  এই কবিতার বই উন্মাদের স্বপ্ন ও অন্যান্য বিজ্ঞপ্তি এই কাঠের নৌকাতেই প্রথম প্রকাশিত হয়। 

         সপ্তর্ষিকে এই ফেসবুক কোলাহলের দিনেও দাবি করেই বলা যেতে পারে নির্জনতা'র কবি। যদিও পূর্বোত্তর ভারতে যারাই আন্তর্জালে এখন লেখালেখি করেন তাদের সবার আগে যে দুই তিনজন নিজেদের উপস্থিতির জানান দিয়েছিলেন  সপ্তর্ষি তাঁদের অন্যতম। সেসব গেল দশকেরই শেষের ঘটনা। আর কবিতা লিখছেন আশির দশক থেকেই। ইতিমধ্যে একাধিক বই তাঁর বেরিয়েছেও। বর্তমান বইয়ের আগে তাঁর যে চারটি বই প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হচ্ছে...

 

            পাপের তটিনী ধরে (অনুবর্তন, ২০০৯)

            যুগল বন্দী (অনুবর্তন, ২০১০)

            হুমায়ুন ফরিদি ও অন্যান্য বিষাদগাথা ( অভিমান, ২০১২)

            গৃহপথগাথা (একক অক্ষৌহিনী, ২০১৩)

           

 

এর প্রথম তিনখানাই কাঠের নৌকাতেও এসেছে। নিজের একাধিক ব্লগে নিজের লেখা যেমন তুলে রাখেন, তেমনি অনুরাগীরা পড়বেন বলে তুলে রাখেন নিজের ভালো লাগা ভালো কবি'দের কবিতা-গল্প-গদ্যও। ঈশানের পুঞ্জমেঘেরও তিনি পুরোনো লেখক।  

                      ৪২টি কবিতার সংকলন। ৫০ পৃষ্ঠার বই।  আশা করছি ভালো লাগবে। এখানে পুরো, পৃষ্ঠা জুড়ে পড়তে পারেন। দরকারে নামিয়ে নিয়ে পরেও পড়তে পারেন। 

 

সেবা ৷৷ ১০ম- ১১শ বর্ষ, ১৯, ২০, ২১, ২২শ সংখ্যা

 



সেবা' বছরে দু'বার বেরোয় করিমগঞ্জ, অসম থেকে। সম্পাদনা করেন অপর্ণা দেব। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন অনুপ কুমার বণিক , প্রবালকান্তি সেন এবং বনানী চৌধুরী। শুধু মাত্র প্রবীণ নাগরিকদের জন্যে নিবেদিত আর কোনো কাগজ অসম থেকে বেরোয় আমাদের জানা নেই। 'বেলাভূমি' নামে একটি বয়স্কদের আবাসিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করেন তাঁরা। কাগজটি তাঁরই মুখপত্র। আবাসিকদের মানসিক চাহিদা মেটাবার সঙ্গে সঙ্গে বাকি প্রবীণদের দিশা নির্দেশের কথা মাথাতে রেখেই কাগজটি বেরোয়। এবং কোনো চাকচিক্য ছাড়াই, শুধু তাঁদের দায়বদ্ধতার জোরেই ইতিমধ্যে অসম তথা পূর্বোত্তরে বেশ একটি খ্যাতি অর্জন করেছে কাগজটি। সে তার পাতাতে নজর বুলোলে যে কেউ ধরতে পারবেন।

এবারে একাধারে চারটি সংখ্যা  একেবারে পেলাম, একেবারে তুলে দিচ্ছি। ১০ম বর্ষ, ১৯শ ( দশম বর্ষ , ঊনবিংশ )  সংখ্যা থেকে ১১শ বর্ষ, ২২শ ( একাদশ বর্ষ , দ্বাবিংশ  )  সংখ্যা অব্দি।

           ১০ম বর্ষ, ১৯শ ( দশম বর্ষ , ঊনবিংশ )  সংখ্যাটি বেরোয় মে, ২০১তে। এর প্রচ্ছদ সাজিয়েছেন করিমগঞ্জের প্রাক্তন জেলা উপায়ুক্ত সঞ্জীব গোঁহাই বরুয়া। এতে যে লেখাগুলো রয়েছে, সেগুলো  এরকম d প্রবীণ নাগরিক - সমাজ ও রাষ্ট্রের ভূমিকা - অপর্ণা দেব ,জীর্ণ পাতা ঝরার বেলায় - অনিতা দাস ট্যাণ্ডন, সেবা আয়োজিত সেমিনার ,স্বপ্ন সন্ধানী -সুশান্ত চক্রবর্তী ,'অন্য কোথা, অন্য কোধখানে'.... অথবা চা' এর দোকানের বিষয়ে একটি গদ্য প্রচেষ্টা - সপ্তর্ষি বিশ্বাস ,ডেথ সার্টিফিকেট - প্রবীর আচার্য ,জয়ী - বর্ণালী মিত্র,তুমিই আমার লাকি চার্ম - অর্পিতা সরকার , বয়স - কাজল কুমার মুখার্জী , স্মৃতি - সৌমেন চট্টোপাধ্যায় ,মা ও ঈশ্বর - নিরূপম শর্মা চৌধুরি ,ষ্ট্রীম অফ কনশাসনেস - সুতপা দাস ,কল্পনার শাশুড়ি - তিথি বসুদত্ত ,একান্ত আলাপচারিতায় ,কাকতালীয় - স্বর্ণেন্দু রায় চৌধুরি , আহরণ -৬০ নয়, বয়স থাবা মারে ৪৫ বছর থেকে, বলছে সমীক্ষা ,স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেল

         


 
১০ম বর্ষ, ২০শ ( দশম বর্ষ ,  বিংশতি )  সংখ্যাটি বেরোয় অক্টোবর, ২০১তে। এর প্রচ্ছদ সাজিয়েছেন করিমগঞ্জের প্রাক্তন জেলা উপায়ুক্ত সঞ্জীব গোঁহাই বরুয়া। এতে যে লেখাগুলো রয়েছে, সেগুলো  এরকম d ডায়াবেটিস কেন বাড়ছে - সুদীপ নাথ ,চপ্পল – কমলেশ্বর,ঠাম্মা - তমালী চক্রবর্তী, সেবা' পত্রিকার দশ বছর,শেষ থেকে শুরু - মাধুরী সেনগুপ্ত, স্মৃতিচারণ - মমতা শঙ্কর ,সঙ্ঘমিত্রা শুধু তোমারই জন্যে  - অরুণ কুমার ঘোষ ,বেলাভূমি - ঈশানী দূর্বা পুরকায়স্থ,কবিতার নাম - বাবাকে , ব্রুটাস বিষয়ক সনেট - জন্মজিৎ রায়,                          বাবা - সূমন পাটারী ,এলবাম - অর্চিতা সরকার ,খড়কি থেকে সিংহ দুয়ার,এই আমাদের পৃথিবী - রূপাঞ্জলী ব্যানার্জী ,             গল্পমালা - অলক রায় ; আহরণ-পরিবর্তন এক, দুই, তিন ,এক যে আছে কিপটে বুড়ো - রুমা ব্যানার্জী , বৃদ্ধাবাস - মন্দিরা দে ,রবীন্দ্র অনুভবে : তোমাকে পাই - সুতপা দাস ,আমার মা, সেরা মা - দীপঙ্কর সরকার,একান্ত আলাপচারিতায় - শিবানী বিশ্বাস ,প্রবীণদের হিতার্থে প্রণীত আইন সমূহ ও তাদের প্রায়োগিক সাফল্য - মুখলিসা ফারহানা রহমান ,সেবা' পরিবারের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন ।।

          


১১শ বর্ষ, ২১শ ( একাদশ বর্ষ , এক বিংশ  )  সংখ্যা  বেরোয় জুন, ২০১৯-এ। এর প্রচ্ছদ সাজিয়েছেন পুরুলিয়ার অভিজিত মাঝি। এতে যে লেখাগুলো রয়েছে, সেগুলো  এরকম d সেবার অন্যতম দিশারী হোউক সেবা' - অরবিন্দ রায় ,আর কটা দিন বাঁচুক ওঁরা বাঁচার আনন্দে - ড০শিবতপন বসু ,পূর্ব পুরুষদের ভিটে - বিনোদলাল চক্রবর্তী ,মোর ভাবনারে কি হাওয়ায় মাতালো!  - সুজয় কুমার রায়,আম্রপালি - মেঘমালা দে মহন্ত ,শুরুর পরে - মাধুরী সেনগুপ্ত ,অরুণদাদু - কৃষ্ণজ্যোতি দেব,দেহ-মন - সুদর্শন নন্দী ,গাঁ গেরামের গপ্পো-গ্রাম বাংলার মা - দীপঙ্কর সরকার ,আহরণ--শূন্য ,জন্মদিন ও নব্বই বছর - চন্দন চক্রবর্তী ,অন্য ভালোবাসা ,একলা একা ,অভাবটা - সুমন পাটারী ,অনন্য মিছিল - বিদ্যুৎ চক্রবর্তী ,উত্তর পূর্ব লিটলম্যাগ সম্মেলন ও আমার কথা - চয়ন বণিক,একান্ত আলাপচারিতায় ।।



১১শ
বর্ষ, ২২শ ( একাদশ বর্ষ , দ্বাবিংশ  )  সংখ্যা  বেরোয় অক্টোবর, ২০১৯-এ। এর প্রচ্ছদ সংগৃহীত হয়েছে আন্তর্জাল থেকে । এতে যে লেখাগুলো রয়েছে, সেগুলো  এরকম d সাঁঝ বেলার যাত্রী - অরবিন্দ রায় ,বার্ধক্য ও সক্ষমতা - দেবাশিস দত্ত ,দেশান্তরে যাত্রার সেই দিনটি - কুমার অজিত দত্ত ,কার্তিক দাদু  - ভাস্বতী দাশগুপ্ত ,সুসন্তান - ফাহমিদা খানম ,সায়াহ্নের পাঠশালা - চন্দ্রিমা দত্ত ,শ্রেষ্ঠ উপহার - অরূপ কুমার দেব,বরং বৃদ্ধাশ্রমে ভালো আছি - দীপঙ্কর সরকার,অলকা নিকেতন  - বিজয়া দেব,মনে পড়ে সেই সব দিন - ডাঃ কমলেশ দে ,মায়ের কথা - দিলীপ কান্তি লস্কর,স্মৃতি - সৌমেন চট্টোপাধ্যায় ,মায়ের কথা - বিজয় ঘোষ,আহরণ--দুঃখের সৌরভ ,স্বপ্নের চাবিকাঠি ,হায়রে বুড়ি পথের নুড়ি  - অশোক কুমার ঠাকুর ,সেই সাধারণ বৃদ্ধ মানুষ - সোমশুভ্র দাস ,সক্ষম বার্ধক্য  - করুণাকান্তি দাস ,আমার মা কোথায় - তুষার ঠাকুর ,                        মা - তারাপদ রায় , বুড়ো আমি,বুড়ো হয়েও বুড়ো হয়েছি কি - প্রমোদরঞ্জন সাহা,একান্ত আলাপচারিতায় ,পাঠ প্রতিক্রিয়া ,দাদুর সাথে রথযাত্রা - পূজারাণি দাস ,দাদুর ডাইরী - নিবেদিতা দাস ,বৃদ্ধাশ্রমের দাদু-ঠাম্মার গল্প - সুপ্রিয়া ঘোষ ,আমারজীবনে ঠাকুমার প্রভাব - মণিকা বর্ধন ,বৃদ্ধাশ্রমের দাদু ঠাম্মার কাহিনি - লিপিকা দাস ।।

           আশা  করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে। সম্পাদিকার নামে ক্লিক করলেই তাঁকে পেয়ে যাবেন ফেসবুকে। আলাপ করতে পারেন, যোগাযোগতো বটেই।

       পুরো কাগজ চারটি  আপনি নির্বিঘ্নে এখানে পড়তে পাবেন। আপনার কম্পিউটারের পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পারেন। নামিয়ে নিয়ে পরে অবসরেও পড়তে পারেন। তার জন্যে নিচের বোতামগুলো ব্যবহার করুন। আপনার শুধু দরকার পড়তে পারে মোবাইলে পড়লে ব্লগার এবং স্ক্রাইবডনামিয়ে নিলে সুবিধে।

সেবা ৷৷ ১০ম বর্ষ, ১৯শ সংখ্যা by Sushanta Kar on Scribd

সেবা ৷৷ ১০ম বর্ষ, ২০শ সংখ্যা by Sushanta Kar on Scribd

সেবা ৷৷ ১১শ বর্ষ, ২১শ সংখ্যা by Sushanta Kar on Scribd

সেবা ৷৷ ১১শ বর্ষ, ২২শ সংখ্যা by Sushanta Kar on Scribd

Related Posts with Thumbnails