
প্রাসঙ্গিক
প্রবন্ধমালাতো রয়েইছে,
সঙ্গে বেশি ক'টি
ছোট গল্প এবং কবিতা দিয়ে
সাজিয়েছেন এবারের সংখ্যা।
লিখেছেন, অসম
ত্রিপুরার বহু লেখক লেখিকা।
খোঁজে খোঁজে লেখক বের করে আনেন
সম্পাদিকা। পুরো সূচীপত্রটি
এখানে দেখুন।
৬৩ পৃষ্ঠার
এই কাগজে এছাড়াও রয়েছে নিয়মিত
বিভাগ। যেখানে পাঠকেরা তাঁদের
প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
সংগঠনের বছরভর বিভিন্ন
অনুষ্ঠানের প্রতিবেদন ছাড়াও
আবাসিকদের সঙ্গে পাঠকদের
পরিচয় করিয়ে দিতেও ভোলেন না
সম্পাদক মণ্ডলি। ফলে শুধু
আবাসিকদের নিজেদের মধ্যেই
নয়, মানসিক
ভাবে এরা সম্পর্কিত হয়ে পড়েন
দূর দূরান্তের পাঠকদের সঙ্গেও।
এমন ঘরছাড়া ঘর--এই
সম্মান এবং স্নেহ--
মনে হয় না তাঁরা এর
আগে কল্পনাও করতে পেরেছিলেন।
বর্তমান
সংখ্যার প্রচ্ছদ এঁকে দিয়েছেন
দুর্গাপুরের চিত্রশিল্পী
টুটুল ভট্টাচার্য। পিডিএফ
পাঠিয়ে কাগজটি আন্তর্জালে
সহজলভ্য করে তোলবার সুযোগ
করে দিলেন সম্পাদিকা অপর্ণাদেব।
আশা
করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।
সম্পাদিকার নামে ক্লিক করলেই
তাঁকে পেয়ে যাবেন ফেসবুকে।
আলাপ করতে পারেন,
যোগাযোগতো বটেই।
পিডিএফ -টি সামান্য দুর্বল। দুই এক পৃষ্ঠাতে সমস্যা হতে পারে। বাকি পুরো
কাগজটি আপনি নির্বিঘ্নে এখানে পড়তে পাবেন।
আপনার কম্পিউটারের পুরো পর্দা
জুড়ে পড়তে পারেন। নামিয়ে নিয়ে
পরে অবসরেও পড়তে পারেন। তার
জন্যে নিচের বোতামগুলো ব্যবহার
করুন। আপনার শুধু দরকার পড়তেপারে এডোব ফ্লাসপ্লেয়ারের।সেটি এখান থেকে নামিয়ে নিন।
No comments:
Post a Comment