ৰ । হ্যাঁ, এটাই বইটির নাম। তপন রায়ের এই অব্দি শেষ কবিতার বই। কবি তপন রায় গুয়াহাটি পাণ্ডুর
জাতক। পাণ্ডু কলেজের স্নাতক। আশির দশক
থেকে কবি হিসেবে পরিচিতি। ‘উৎস-ধ্বনি' নামে একটি পত্রিকা সম্পাদনা করেছেন। গৌহাটির একটি মশলা ও ফুড-প্রডাক্ট কোম্পানিতে শিক্ষানবিশ কেমিস্ট হিসেবে
কিছুদিন চাকরি করবার পর ১৯৮৯-তে ‘সময়
প্রবাহ' পত্রিকায় যোগদান করেন। ১৯৯০ সাল থেকে ভারতীয় রেলে চাকরির সূত্রে উত্তরবঙ্গের শিলিগুড়ির বাসিন্দা । ‘ৰ’ ২০১৮-তে প্রকাশিত তাঁর চতুর্থ কাব্য গ্রন্থ। এই অব্দি
চারখানা কবিতার বই বেরিয়েছে। কিন্তু সবগুলোই এখন বাজারে দুর্লভ। অথচ তাঁর কবিতার অনুরাগী
পাঠকের অভাব নেই। সেই অভাবই পূরণের ব্যবস্থা করে দিলেন, চারখানাই আমাদের পিডিএফ করে পাঠালেন বন্ধু ঈশানের
পুঞ্জমেঘ পরিবারের সদস্য অভিজিৎ লাহিড়ি। তিনিই জানালেন তাঁর আরো দুখানা গ্রন্থ প্রকাশের
অপেক্ষাতে রয়েছে । পান্ডুঘাট ও অন্যান্য কবিতা(কাব্যগ্রন্থ) এবং
নদী ও শুশুক(গল্পগ্রন্থ)
আমরা চারখানাই কাঠের নৌকাতে চড়াচ্ছি। এখানে রইল শেষটি। বইটি প্রকাশ করেছিলেন কলকাতার ‘চিন্তামণি’।
আপনি কম্পিউটারের পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পারেন। নামিয়ে নিয়ে অবসরে পড়তে পারেন। যারা মোবাইলে পড়ছেন তাদের হয়তো দুটো এপ্স দরকার পড়তে পারে। ১) ব্লগার্স, ২) স্ক্রাইবড। নাম দুটিতে ক্লিক করে প্রাসঙ্গিক লিঙ্কে পৌঁছান। নামিয়ে নিন। আর একে একে পড়তে থাকুন।
ৰ : তপন রায় by Sushanta Kar on Scribd
অসম্ভব ভালো লাগার সঙ্গে একটা বিষাদ বুঝি ঘিরে ধরল আমায় । ধন্যবাদ কাঠের নৌকা ।
ReplyDeleteধন্যবাদ সীমা দিদি। এভাবেই পড়তে আর পড়াতে থাকুন।
Delete