Friday, January 18, 2019

পাখি সব করে রব : ৬০ সংখ্যা

 প্রতিমাসে নিয়ম করে বেরোচ্ছে  কবিতার এই চটি পত্রিকা 'পাখি সব করে রব'।  ত্রিপুরার ধর্মনগর থেকে । পীযুষ কান্তি দাশ বিশ্বাসের সম্পাদনাতে। অসম -ত্রিপুরার নবীন ও প্রবীণ  কবিদের কবিতা নিয়ে সেজে উঠে। কখনো বা ঠাই পায় প্রতিবেশী ভাষাগুলোর কবিতাও, কিংবা সেগুলোর বাংলা অনুবাদ।  কখনো বা ছোট্ট দুই একটি গদ্যও। সব চাইতে আকর্ষণীয় বোধ করি ছোট্ট মাপা আয়তনের ভারবহ সম্পাদকীয়। আমরাও পেয়ে যাই সময় মতই। এ আমাদের অপরাধ যে সময় মতো সবক'টি এখানে নিয়ে আসতে পারি না। বর্তমান সংখ্যাতে কাগজটি পাঁচ বছর পূর্ণ করল। পঞ্চম বর্ষ দ্বাদশ সংখ্যা। তথা ৬০তম সংখ্যা, তথা অক্টোবর, ১৯ সংখ্যা।
           সাধারণত এর পৃষ্ঠা সংখ্যা হয় চার (৪) । এই সংখ্যার পৃষ্ঠা সংখ্যা ষোল (১৬) । কারণটি সম্পাদক লিখেছেন সম্পাদকীয়তে। পাঁচ বছর পূর্তি এভাবেই উদযাপন করলেন তাঁরা। সমর চক্রবর্তীর সদ্য প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ নিয়ে বেশ দীর্ঘ আলোচনা করেছেন জেরি চন্দ। রয়েছে গৌতম চাকমার চাকমা কবিতা 'ঘঙদা', সঙ্গে এর বাংলা অনুবাদ কবি স্বয়ং করেছেন বাঙালি পাঠকের জন্যে।
     এডমিন সেলিম মোস্তফা এগুলো  দিলেন  'কাঠের নৌকো'র জন্যে। সম্পাদক পীযুষকান্তি দাশ বিশ্বাসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইলে এখানে দেখুনঃ
    ত্রিপুরার অন্যতম প্রধান কবি তথা ঈশানের পুঞ্জমেঘের অন্যতম 
      আপনি কম্পিউটারের পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পারেন। নামিয়ে নিয়ে অবসরে পড়তে পারেন। আপনার শুধু দরকার পড়তে পারে এডোব ফ্লাস প্লেয়ারের, সেটি এখান থেকে নামিয়ে নিন ( ম্যাক-কাফে সিকিউরিটি সফটোয়ার এড়িয়ে যাবেন)


        যারা মোবাইলে পড়ছেন তাদের হয়তো দুটো এপ্স দরকার পড়তে পারে। ১) ব্লগার্স২) স্ক্রাইবড। নাম দুটিতে ক্লিক করে প্রাসঙ্গিক লিঙ্কে পৌঁছান। নামিয়ে নিন। আর একে একে পড়তে থাকুন।

Tuesday, January 15, 2019

পাখি সব করে রবঃ ৫৭,৫৮, এবং ৫৯---তিনটি সংখ্যা একত্রে


      প্রতিমাসে নিয়ম করে বেরোচ্ছে  কবিতার এই চটি পত্রিকা 'পাখি সব করে রব'।  ত্রিপুরার ধর্মনগর থেকে । পীযুষ কান্তি দাশ বিশ্বাসের সম্পাদনাতে। অসম -ত্রিপুরার নবীন ও প্রবীণ  কবিদের কবিতা নিয়ে সেজে উঠে। কখনো বা ঠাই পায় প্রতিবেশী ভাষাগুলোর কবিতাও, কিংবা সেগুলোর বাংলা অনুবাদ।  কখনো বা ছোট্ট দুই একটি গদ্যও। সব চাইতে আকর্ষণীয় বোধ করি ছোট্ট মাপা আয়তনের ভারবহ সম্পাদকীয়। আমরাও পেয়ে যাই সময় মতই। এ আমাদের অপরাধ যে সময় মতো সবক'টি এখানে নিয়ে আসতে পারি না। সেরকমই তিনটি জুলাই, আগস্ট এবং সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সংখ্যা, যথাক্রমে সাতান্ন ,আঠান্ন  এবং ঊনষাট সংখ্যা, তথা ৫ম বর্ষ ৯ম, ১০ম এবং ১১শ সংখ্যা এবারে একত্রে  তুলে দেওয়া গেল।
     
          জুলাই   সংখ্যাতে সম্পাদক  ক্ষোভ ঝেড়েছেন এমন এক কবিতা যার যশোলাভ অসমে ত্রিপুরাতে ঘটেছে, অথচ কোথাও বললেন, 'বাঙালি শুধু পশ্চিম বাংলা আর বাংলাদেশেই আছেন।" সেপ্টেম্বর সংখ্যাতে জানাচ্ছেন পরের সংখ্যাতেই কাগজটি পাঁচবছর পূর্ণ করবেন। সেই উপলক্ষে না পারছেন কোনো অনুষ্ঠান আয়োজন করতে, না পারছেন পেছনে তাকিয়ে অতীতের কাজের পর্যালোচনা করতে। একটি কবিতাবাচ্য বাক্য লিখেছেন, সম্পাদকীয়তে "...দার্শনিকতার ছলে, সূর্য দেখার ছলে অন্ধকারে জেগে বসে থাকা" জুলাই সংখ্যাতে সমর চক্রবর্তী এক ছোট্ট গদ্যে জানিয়েছেন কীভাবে আশির দশকে বইমেলাগুলোতে  ছোটকাগজের প্রতি উপেক্ষার প্রতিবাদে তাঁরা দাঁড়িয়েছিলেন এবং এখন বিজয় প্রতিষ্ঠা করেছেন। সব ক'টি সংখ্যাই একগুচ্ছ নবীন প্রবীণ কবিদের কবিতাতে সাজানো।
          ত্রিপুরার অন্যতম প্রধান কবি তথা ঈশানের পুঞ্জমেঘের অন্যতম এডমিন সেলিম মোস্তফা এগুলো  দিলেন  'কাঠের নৌকো'র জন্যে। সম্পাদক পীযুষকান্তি দাশ বিশ্বাসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইলে এখানে দেখুনঃ 
      আপনি কম্পিউটারের পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পারেন। নামিয়ে নিয়ে অবসরে পড়তে পারেন। আপনার শুধু দরকার পড়তে পারে এডোব ফ্লাস প্লেয়ারের, সেটি এখান থেকে নামিয়ে নিন ( ম্যাক-কাফে সিকিউরিটি সফটোয়ার এড়িয়ে যাবেন)
        যারা মোবাইলে পড়ছেন তাদের হয়তো দুটো এপ্স দরকার পড়তে পারে। ১) ব্লগার্স, ২) স্ক্রাইবড। নাম দুটিতে ক্লিক করে প্রাসঙ্গিক লিঙ্কে পৌঁছান। নামিয়ে নিন। আর একে একে পড়তে থাকুন।



Saturday, January 12, 2019

প্রতাপ : অষ্টম তথা শারদ সংখ্যা এবং আরো কয়েকটি


 ‘প্রতাপ’ শিলচর থেকে বেরোয়। সম্পাদক শৈলেন দাস। দেখতে দেখতে ছবছর পার করল। আটটি সংখ্যা বেরুলো।  সম্পাদক লিখেছেন অষ্টম সংখ্যার সম্পাদকীয়তে  ‘ ...বরাক উপত্যকার প্রান্তিক জনগোষ্ঠী কৈবর্ত সমাজের তরুণ প্রজন্মকে সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চায় উৎসাহিত করতে বরাকের কৈবর্ত সমাজ অধ্যুষিত অঞ্চলগুলিতে প্রতিবারই প্রকাশের সময় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকি আমরা’। এতেই কাগজটি সামাজিক দায়ের চরিত্রটি স্পষ্ট। এর মানে এই নয় যে এই প্রান্তিক সমাজের লেখকদের লেখাতেই পরিপূর্ণ থাকে কাগজটি...সূচীপত্রেই প্রকাশ সমাজ সম্প্রদায় নির্বিশেষে লেখকদের গদ্যে পদ্যে সাজিয়ে তুলেন কাগজটি সম্পাদক।  বর্তমান সংখ্যাটি শারদ সংখ্যা। সম্প্রতি পাঠিয়েছেন শৈলেন দাস। সংখ্যাটির প্রচ্ছদ এঁকে দিয়েছেন তিনসুকিয়ার কবি-চিত্রি ভানু ভূষণ দাস। ২৮ পৃষ্ঠার ছোট্ট কাগজ।
      
      শুধু তৈরি পিডিএফটির একটু দুর্বলতা রয়ে গেছে। ১ থেকে ১৪ অব্দি পৃষ্ঠা দেখে নিচে পড়ে যেতে হবে, আবার ১৫ পৃষ্ঠা থেকে ২৮ অব্দি পৃষ্ঠা সংখ্যা দেখে দেখে পাঠক পড়ে নিতে পারবেন। অন্য কোনো অস্পষ্টতা নেই। খানিক দুর্বলতর আগেকার চারটি সংখ্যাও সেই সঙ্গে তুলে দিলাম। সেগুলো হলো ১ম বর্ষ ২য় সংখ্যা, ২য় বর্ষ ১ম এবং ২য় সংখ্যা।  আগেই পিডিএফ করে পাঠিয়েছিলেন ঈশানের সদস্য কবি রাজেশ চন্দ্র দেবনাথ আন্তর্জালে সংরক্ষিত হলো। খানিক কষ্ট করলে সেগুলো পড়াও বেশি কঠিন হবে না।
        আপনি কম্পিউটারের পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পারেন। নামিয়ে নিয়ে অবসরে পড়তে পারেন। আপনার শুধু দরকার পড়তে পারে এডোব ফ্লাস প্লেয়ারের, সেটি এখান থেকে নামিয়ে নিন ( ম্যাক-কাফে সিকিউরিটি সফটোয়ার এড়িয়ে যাবেন)
            যারা মোবাইলে পড়ছেন তাদের হয়তো দুটো এপ্স দরকার পড়তে পারে। ১) ব্লগার্স, ২) স্ক্রাইবড। নাম দুটিতে ক্লিক করে প্রাসঙ্গিক লিঙ্কে পৌঁছান। নামিয়ে নিন। আর একে একে পড়তে থাকুন।




Related Posts with Thumbnails