‘সেবা'র বয়স ৭-এ
পৌঁছুলো। বছরে দু'বার
বেরোয় করিমগঞ্জ, অসম থেকে। সম্পাদনা করেন অপর্ণা দেব। তাঁর
সঙ্গে রয়েছেন মিহির কুমার চৌধুরি, সুব্রত সেনগুপ্ত, প্রবালকান্তি সেন এবং বনানী চৌধুরী। শুধু মাত্র প্রবীণ নাগরিকদের জন্যে নিবেদিত আর কোনো
কাগজ অসম থেকে বেরোয় আমাদের জানা নেই। 'বেলাভূমি'
নামে একটি বয়স্কদের আবাসিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করেন তাঁরা। কাগজটি
তাঁরই মুখপত্র। আবাসিকদের মানসিক চাহিদা মেটাবার সঙ্গে সঙ্গে বাকি প্রবীণদের দিশা
নির্দেশের কথা মাথাতে রেখেই কাগজটি বেরোয়। এবং কোনো চাকচিক্য ছাড়াই, শুধু
তাঁদের দায়বদ্ধতার জোরেই ইতিমধ্যে অসম তথা পূর্বোত্তরে বেশ একটি খ্যাতি অর্জন
করেছে কাগজটি। সে তার পাতাতে নজর বুলোলে যে কেউ ধরতে পারবেন। এর আগে আমরা ১১শ এবং
১২শ সংখ্যা তুলেছিলাম "কাঠের নৌকা'তে।
সম্পাদিকা নিজেও সেই কথা এবারের সম্পাদকীয়তে এবং আলাদা করে অন্যত্র লিখে অন্য
সম্পাদকদেরও আহ্বান জানিয়েছেন "কাঠের নৌকা'র
প্রয়াসকে সমৃদ্ধ করতে। তার জন্যে আমাদের তিনি ধন্যবাদার্হ। এবারে ৭ম বর্ষ, ১৩শ (সপ্তম
বর্ষ , ত্রয়োদশ) সংখ্যা । পেয়েছিলাম বেশ
আগেই, এর পরের সংখ্যাও বেরিয়ে গেছে। আমাদের আন্তর্জালে তুলতে দেরি হয়ে গেল।
প্রাসঙ্গিক প্রবন্ধমালাতো রয়েইছে, সঙ্গে
বেশি ক'টি ছোট গল্প এবং কবিতা দিয়ে সাজিয়েছেন এবারের
সংখ্যা। লিখেছেন, অসম ত্রিপুরার বহু লেখক লেখিকা। খোঁজে খোঁজে
লেখক বের করে আনেন সম্পাদিকা। পুরো সূচীপত্রটি এখানে দেখুন। তবে কিনা, সুচীপত্রে
কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ বিভাগ আলাদা করে সাজালে সুবিধে হতো।
৬.২ পৃষ্ঠার এই কাগজ।
বর্তমান সংখ্যার প্রচ্ছদ এঁকে দিয়েছেন শুভাশিস ভট্টাচার্য।
পিডিএফ পাঠিয়ে কাগজটি আন্তর্জালে সহজলভ্য করে তোলবার সুযোগ করে দিলেন সম্পাদিকা
অপর্ণাদেব।
আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে। সম্পাদিকার
নামে ক্লিক করলেই তাঁকে পেয়ে যাবেন ফেসবুকে। আলাপ করতে পারেন, যোগাযোগতো
বটেই।
পুরো কাগজটি
আপনি নির্বিঘ্নে এখানে পড়তে পাবেন। আপনার কম্পিউটারের পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে
পারেন। নামিয়ে নিয়ে পরে অবসরেও পড়তে পারেন। তার জন্যে নিচের বোতামগুলো ব্যবহার
করুন। আপনার শুধু দরকার পড়তেপারে এডোব ফ্লাসপ্লেয়ারের।সেটি এখান থেকে নামিয়ে নিন।
No comments:
Post a Comment