Thursday, 12 June 2025

কর্মশালা ৵ ৩২ বছর ৵ ৩য় সংখ্যা ৷৷ বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ, শিলঙের মুখপত্র

 


'কর্মশালা' ৩২ বছর ৪র্থ সংখ্যা কাঠের নৌকাতে চড়ল। শতাব্দী পার করেও তিনটি দশক পার করতে চলেছে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ। পূর্বোত্তরে এর একটিই শাখা এখনও সজীব আছে। আর সেটি ঔপনিবেশিক অসমের রাজধানী শিলঙে। দেড় দশক পরে এই শাখারও শতবর্ষ আসছে। এর মুখপত্র "কর্মশালা'-র বয়স ত্রিশ বছর অতিক্রম করেছে। লোকে বলেন, লিটল ম্যাগাজিনের কাজ সাহিত্যের আন্দোলন গড়ে তোলা, নতুন লেখন ধরণ গড়ে তোলা, নতুন লেখক গড়ে তোলা। এমন এক সংগঠনের মুখপত্রকে অনেকে লিটল ম্যাগাজিন বলে মানতে নারাজ। কিন্তু মেঘালয়ে তথা রাজধানী শহরে যদি বাংলা ভাষা ও সাহিত্য চর্চার প্রদীপটি কোনও সংগঠন ধরে রেখেছেতবে এই বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ এবং এর মুখপত্র কর্মশালা

          পূর্বোত্তরের কেউ একে "লিটল ম্যাগাজিন না' বলে ধরেন না। এরা নিজেরাই লিটল ম্যাগাজিন সম্মেলন একাধিকবার আয়োজন করেছিলেন। এই অব্দি আটটি সম্মেলনে নিজেরা প্রতিনিধিত্বও করেছেন সগৌরবে। কাগজটি যারাই পড়েছেন, জানবেনএরা ভাষা সাহিত্য অনুশীলন অনুসন্ধানে হালকা কিছু করেন না। বহু কষ্ট করে প্রতিকুল পরিবেশে বের করেন।

৫৬ পৃষ্ঠার এই ছোট্ট কাগজে এরা গল্প কবিতা এবং চিন্তা সমৃদ্ধ প্রবন্ধে সাজিয়েছেন। যাঁরা লিখেছেন, তাঁদের নাম রইল একত্রে এখানে।  এবং অন্যান্য তথ্য

 


পরিষদের পক্ষে কাগজটি প্রকাশ করেন সাধারণ সম্পাদক ধনঞ্জয় চক্রবর্তী

           এর আগেপাঁচটি সংখ্যা এসেছিলএবারে আরও একটি সংখ্যা কাঠের নৌকাতে আসছে। ৩২ বছর, ৪র্থ সংখ্যা। আর সেটি সম্ভব করেছেন এর সম্পাদক কাশীনাথ চক্রবর্তী(শঙ্কু) 

         আপনি কম্পিউটারের পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পারেন। নামিয়ে নিয়ে অবসরে পড়তে পারেন। যারা মোবাইলে পড়ছেন তাদের হয়তো দুটো এপ্স দরকার পড়তে পারে। ১) ব্লগার্স, ২) স্ক্রাইবড নাম দুটিতে ক্লিক করে প্রাসঙ্গিক লিঙ্কে পৌঁছান। নামিয়ে নিন। আর একে একে পড়তে থাকুন

 

কর্মশালা ৵ ৩২ বছর ৵ ৩য় সংখ্যা ৷৷ ৷ by Sushanta Kar on Scribd

Wednesday, 11 June 2025

৷৷ সেবা ৷৷ ১৬শ সংখ্যা ৷৷ ৩১-৩২ যুগ্ম সংখ্যা ৷৷

 


'সেবা' বহুদিন পরে চড়ছে কাঠের নৌকাতে। শেষ চড়েছিল ১৪শ-১৫শ সংখ্যা এবারে চড়ছে ১৬শ বর্ষ ৩১-৩২ যুগ্ম সংখ্যা। 'সেবা' বছরে দু'বার বেরুতো করিমগঞ্জ, অসম থেকে। সম্পাদনা করেন অপর্ণা দেব।  কোভিড অরিমারির দিন থেকে একবারেই বেরোয় যুগ্ম সংখ্যা হিসেবে। এবারেও তাই হয়েছে, একত্রে বেরিয়েছে ৩১-৩২ যুগ্ম সংখ্যা। সম্পাদিকার সঙ্গে রয়েছেন মৃ্ন্ময় রায় , প্রবালকান্তি সেন, সুদীপ্তা দে চৌধুরীবেরিয়েছে অক্টোবর ২০২৪-শে।  

  শুধু মাত্র প্রবীণ নাগরিকদের জন্যে নিবেদিত আর কোনো কাগজ অসম থেকে বেরোয় আমাদের জানা নেই। "বেলাভূমি' নামে একটি বয়স্কদের আবাসিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করেন তাঁরা। কাগজটি তাঁরই মুখপত্র। আবাসিকদের মানসিক চাহিদা মেটাবার সঙ্গে সঙ্গে বাকি প্রবীণদের দিশা নির্দেশের কথা মাথাতে রেখেই কাগজটি বেরোয়। এবং কোনো চাকচিক্য ছাড়াই, শুধু তাঁদের দায়বদ্ধতার জোরেই ইতিমধ্যে অসম তথা পূর্বোত্তরে বেশ একটি খ্যাতি অর্জন করেছে কাগজটি। সে তার পাতাতে নজর বুলোলে যে কেউ ধরতে পারবেন।

                 বার্ধক্য জীবনের সংকট সমস্যা সুখ দুঃখ নিয়ে প্রবন্ধ ছাড়াও এতে শোভা পায় একই বিষয়ের গল্প কবিতা।

                 আশা  করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে। সম্পাদিকার নামেক্লিক করলেই তাঁকে পেয়ে যাবেন ফেসবুকে। আলাপ করতে পারেন, যোগাযোগতো বটেই।

       পুরো কাগজ আপনি নির্বিঘ্নে এখানে পড়তে পাবেন। আপনার কম্পিউটারের পুরো পর্দা জুড়ে পড়তে পারেন। নামিয়ে নিয়ে পরে অবসরেও পড়তে পারেন। তার জন্যে নিচের বোতামগুলো ব্যবহার করুন। আপনার শুধু দরকার পড়তে পারে মোবাইলে পড়লে ব্লগার এবং স্ক্রাইবড নামিয়ে নিলে সুবিধে।

সেবা ৷৷ ১৬ ৷৷ ৩১-৩২ যুগ্ম সংখ্যা by Sushanta Kar on Scribd

Sunday, 27 April 2025

উজান ৵ বিংশতিতম সংখ্যা; ২০২৪

 

"উজান' বিংশতিতম সংখ্যা বেরিয়েছিল ৫ জানুয়ারি, ২০২৫-এমাস তিনেক হয়ে গেল। বছরে একটিই বেরোয়। বাংলাসাহিত্যের আধুনিকতার অগ্রদূত মাইকেল মধুসূদন দত্তের এবারে জন্মের দুশো বছর সেই কথা ভেবে এবারে কাগজের বিষয় করা হয়েছিল "মাইকেল ও মহাকাব্য' সবিতা দেবনাথ, নন্দিতা মুখার্জিকে সঙ্গে নিয়ে গঠিত সম্পাদক মণ্ডলীর এবারের মুখ্য সম্পাদক ছিলেন সুশান্ত কর সঙ্গে অতিথি সম্পাদক হয়ে যোগ দেন কবি ও সাহিত্য-তাত্ত্বিক, আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য অধ্যাপক তপোধীর ভট্টাচার্য ও লেখক-গবেষক, আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের বর্তমান প্রধান অধ্যাপক দেবাশিস ভট্টাচার্য অধ্যাপক দিলীপ কুমার বসু, অধ্যাপক নন্দিতা বসু, অধ্যাপক উদয়চাঁদ দাশ, মোহাম্মদ সাদিক,অধ্যাপক সুমন ঘোষ, অমিতাভ দেবচৌধুরী, সপ্তর্ষি বিশ্বাস, শম্পা রায়, পাপড়ি ভট্টাচার্য প্রমুখ উনিশজনে লিখেছেন প্রবন্ধ গৌতম চৌধুরী, সঞ্জয় চক্রবর্তী, স্বর্ণালি বিশ্বাস, সুজিত দাশ, সুমন পটারী, সুতপা চক্রবর্তী, শ্রীতন্বী চক্রবর্তী, তন্ময় বীর প্রমুখ ত্রিশের বেশি কবি কবিতা লিখেছেন অনুবাদে রয়েছেন দুজন অসমিয়া কবি স্নেহাঙ্কর চক্রবর্তী ও কমল শর্মা এবং স্বপ্না ভট্টাচার্য, মিথিলেশ ভট্টাচার্য, শ্যামল ভট্টাচার্য, রণবীর পুরকায়স্থ, মলয় কান্তি দে প্রমুখ নজনের ছোটোগল্পে সংখ্যাটি সেজে উঠেছে মেঘনাদবধ কাব্যের রামের সেনা শিবিরের পথ অতিক্রম করে প্রমীলার যুদ্ধাভিযানের কথা মনে রেখে প্রচ্ছদ এঁকে দিয়েছেন ত্রিদিব দত্তভেতরের অলঙ্করণের ছবি এঁকে দিয়েছেন অর্ঘ্য বিশ্বাস পৌষালি কর

কিছু দেরিতে কাঠের নৌকাতে চড়ল। এবং এই আন্তর্জাল প্রতিলিপিটি মুদ্রক সুমন দে রঙিন করে দিয়েছেন।



 

আগের পাঁচটি  সংখ্যাও "কাঠের নৌকাতে' চড়েছিল। এখানে ক্লিক করে পড়তে পারেন।

 এবারে চড়ছে বিংশতিতম সংখ্যা...আপনি এখানেই পত্রিকাটি পুরো পড়তে পারেন। বোতাম টিপে বড় করে পর্দা জুড়ে পড়তে পারবেন। যেটি আপনার সুবিধে।অবসরে পড়বার জন্যে নামিয়ে নিতেও পারেন।মোবাইলে পড়তে হলে আপনার দরকার পড়তে পারে ১) ব্লগার্সএবং ২) স্ক্রাইবড সেগুলো গোগোল প্লেস্টোর্স থেকে নামিয়ে নিলে সুবিধে।

 

উজান ৵ বিংশতিতম সংখ্যা; ২০২৪ by Sushanta Kar on Scribd

Related Posts with Thumbnails